তৎপর
অপরাজিতা তক্ষশিলা তোমাকে কৃষ্ণচূড়া থেকে
ধূসর রাত্রির দৃশ্যপটে নকশিকাঁথার মতো
অক্ষর বুনোট থেকে পথিক বৈরাগ্যের উত্তরায়ন হয়ে
মৃত্তিকার অনল মৈত্রেয় রাত্রির হৃৎকমলের জলে
দোলাচল নড়ে উঠা হিরন্ময় উৎপত্তি পাশে এসে দাঁড়ায়।
অনেক আগেও নক্ষত্র স্বাতী দিগন্তে ধীমান অনিন্দ্য
মনুষকে প্রজ্ঞা পরিচয়ে মন্মুখে দৰ্পণ অবয়ব আগলে দাঁড়াও
আর নৌবিহারে কোন প্রেমিকের ধ্রুব সম্পন্নের
বেহালা মাতানো শুভোদয় সূর্যোদয়ের কালে
শিশির ঢেকেছে ঘাসের সংঙ্গম।
তৎপর আমাদের যতো আদিম অভিলাস,
মৃৎচিত্রল দাম্পত্য যে চিত্রকর ভেবেছে নকশা ভিরুতা থেকে ঐশি সমর।
স্বরলিপি সরগম ভূবন মাতানো কপল ছুঁয়ে যায়
প্রেম অমীমাংসিত কথোপকথোন
বিষন্ন পেখমে পিঙ্গল মেঘের ছায়া করায়ত্বের লৌকিকতা,
এ হয়না কখনো জানবেনা চিন্তা চারন লোকারন্যে।
বর্ণমালা রক্তাক্ত অধীশ্বর
যে প্রেমিক যে বিদ্রোহী অনন্ত মর্মমূলে করাঘাত করো।
কার অতলান্ত ধ্রুপদী মোথিতো মত্ত সংসার সীমান্তের কাছাকাছি